Skin is the most part in the body.skin bright is very important. Proper skin care is essential skin routine. Face wash, cream and sun block is very important for skin care.
আমাদের শরীর এর অন্যতম অংশ স্কিন।মানুষের বাহ্যিক সৌন্দর্য প্রকাশ পায় স্কিনের মাধ্যমে। এজন্য সঠিক স্কিন কেয়ার রুটিন প্রয়োজন। সঠিক সময়ে সঠিক ভাবে স্কিনের যত্ন নিলে মানুষ তার সৌন্দর্য ধরে রাখতে পারে বহু দিন।এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যাঁরা সময় থাকতে ত্বকের যত্ন রাখেন না। ফলে সময়ের আগেই দেখা দেয় বলিরেখা, দাগ-ছোপের সমস্যা,ব্রন আরো অনেক সমস্যা দেখা দেয়।
সারাদিনের অনেক ব্যস্ততার মাঝে সময় হয় না ত্বকের যত্ন নেওয়ার।তাই যখন ই সময় হবে তখন ই স্কিনের যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন। তাছাড়া এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যাঁরা সময় থাকতে ত্বকের সঠিক যত্ন রাখেন না। ফলে সময়ের আগেই দেখা দেয় বলিরেখা, দাগ-ছোপের সমস্যা,স্কিন কালো হয়ে যাওয়া, ব্রণ,এলার্জি। কিন্তু অনেকের ধারণা ত্বকের যত্ন নিতে গেলে অনেক কিছু করতে হবে। যেমন নিয়মিত ত্বকে নানা রাসায়নিক, ক্যামিক্যাল মিশ্রিত পণ্য ব্যবহার করতে হবে ইত্যাদি। কিন্তু সেটা নয়। এক্ষেত্রে প্রতিদিন সামান্য স্কিন কেয়ার রুটিন মেনে চললেই ত্বককে ভাল রাখা যায়। সেগুলো কী-কী চলুন জেনে নেওয়া যাক…
প্রতি রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে পরিষ্কার ঠান্ডা জলে মুখ ধুয়ে নিন। ফেসওয়াশ ব্যবহার করে প্রতিদিন এর ধুলোময়লা ধুয়ে ফেলুন। কারণ ত্বকের উপরিতলে ধুলো, বালি ময়লা জমে, ঘাম হয়। তাছাড়া তেল নির্গত হয় এবং সেটাও জমতে থাকে। পাশাপাশি এখান থেকে ত্বকে ছত্রাক-ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। ফলে এভাবে যদি এগুলো দিনের পর দিন জমতে থাকে তাহলে সেখান থেকে আসতে পারে একাধিক ত্বকের সমস্যা। মুখ পরিষ্কার থাকলে তাতে ত্বক অক্সিজেন পায় এবং ত্বক ভাল থাকে।
রোজ যদি নিয়ম করে ডাবল ক্লিনজিং করা হয়, তাহলে ত্বক আরও ভাল থাকে। ব্রণ বা অন্য কোনও রকম সমস্যা আসে না। অনেকেই এমন আছেন, যাঁরা মেকআপ করেন নিয়মিত তাঁদের ক্ষেত্রে কিন্তু এই ডাবল ক্লিনজিং খুবই জরুরি। আর এই অভ্যাস না থাকলে ত্বকের একাধিক ক্ষতি হয়। সেই সঙ্গে মুখ ভাল করে ধোওয়া হলে ঘুমও ভাল হয়।
রোজ সুষম আহার জরুরি। এমন কিছু খাবার খান যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। শাকসবজি, ফল, ডাবের জল, ফলের রস , ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল এসব বেশি পরিমাণে খেতে হবে। এতে ত্বকের উপর কোনও কু-প্রভাব পড়বে না। সেই সঙ্গে ত্বক সুরক্ষিত থাকবে। এমনকী এই রুটিন মেনে চললে সহজে মুখে বয়সের ছাপ পড়বে না।
নিয়ম করে ত্বকের মাসাজ করা জরুরি। এতে রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। এছাড়াও ফেসিয়াল মাসাজ মানসিক চাপ কমায়, পাশাপাশি পেশি রিল্যাক্স রাখে। যে কারণে প্রাকৃতিক ভাবেই ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ে। ত্বক টানটান থাকে। আপনি চাইলে দিনের শেষে ৫ মিনিট রোলার জেড দিয়ে নিজেই মাসাজ করে নিতে পারেন। এতে ত্বক ভাল থাকবে।
বাড়িতে থাকুন বা বাইরে বের হন বা রান্না ঘরে কাজ করেন সানস্ক্রিনের ব্যবহার কিন্তু খুবই জরুরি। এতে অযথা দাগ, ছোপ পড়ে না,স্কিন কালো হবে না। তাছাড়া অতিরিক্ত রোদ, তাপ থেকে বাড়ে ত্বক ক্যান্সারের ঝুঁকিও। কমপক্ষে SPF 20,SPF30,SPF40,SPF50 বয়স অনুযায়ী সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। এতে ক্ষতিকর UVA-রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা পায়।এজন্য একটি ভালো মানের সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত।
এছাড়া আরো অনেক প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে যার সাহায্যে সঠিক ভাবে স্কিন এর যত্ন নিলে স্কিন যেমন ভালো থাকে ঠিক তেমন স্কিন ফর্সা হয়।যেমন :মুলতানি মাটি,এলোভেরা,গোলাপের পাপড়ি,ডালিম খোসা,আমলকি, যষ্টি মধু,কমলার খোসা,পুননর্ভা,লাল চন্দন, কাচা হলুদ, শশা ইত্যাদি। তাই একজন মানুষের নিজের যত্ন নেওয়া।সোন্দর্য বৃদ্ধি পেলে মানুষের মন ও ভালো থাকে। নিয়মিত যত্ন নিলে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়।